এক নজরে পাট অধিদপ্তর
পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে পাট এবং পাট শিল্পের সাথে জড়িত। জাতীয় রপ্তানি আয়ে পাট খাতের অবস্থান দ্বিতীয় এবং জিডিপির শতকরা হার ২.৮০। আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে পাট খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
১। পাট অধিদপ্তরের রূপকল্প (Vission) এবং অভিলক্ষ্য (Mission)t
রূপকল্প (Vission): প্রতিযোগিতা সক্ষম টেকসই পাটখাত।
অভিলক্ষ্য (Mission): পাটচাষী, পাটকল ও ব্যবসায়ীদেরকে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবহার ও ব্যবসা সম্প্রসারণ।
২। পাট অধিদপ্তরের পরিচিতিঃ
পাট ও পাটজাত পণ্য উৎপাদন, পাট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ এবং পাটের বৈদেশিক বাণিজ্য তদারকির জন্য ১৯৫৩ সালে গঠিত জুট বোর্ড ১৯৭৩ সালে বিলুপ্ত করে পাট বিভাগ সৃষ্টি হয়। ১৯৭৬ সালে পাট মন্ত্রণালয় ও সংযুক্ত দপ্তর হিসেবে পাট পরিদপ্তর সৃষ্টি হয়। ১৯৭৮ সালে পাট ও পাটপণ্য পরিদর্শন পরিদপ্তর সৃষ্টি হয় এবং ১৯৯২ সালে পরিদপ্তর দু’টিকে একীভূত করে পাট অধিদপ্তর গঠিত হয়।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
৩। কার্যাবলি:
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস